বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার পোশাককর্মী
জুলাই ৬, ২০২৩
টুইটারকে টক্কর দিতে ‘থ্রেডস’ অ্যাপ আনছেন জাকারবার্গ
জুলাই ৬, ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে এক নারী পোশাককর্মীর দায়ের করা ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফির মামলায় চকমিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিককে (৪৩) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বুধবার (৫ জুলাই) ঢাকার একটি আদালতে জামিন প্রার্থনা করলে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
গত ১৬ মার্চ আশুলিয়া থানায় চেয়ারম্যান শফিকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ ও অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির অভিযোগে মামলা করেন ওই তরুণী।
এর আগে ওই নারী একাধিকবার ফেসবুক লাইভে এসে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, প্রায় আট বছর আগে ব্যক্তিগত কাজের সুবাদে চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলামের সঙ্গে পরিচয় হয় ভুক্তভোগীর পোশাককর্মীর। পরে মোবাইল ফোনে তাদের মধ্যে যোগাযোগ হয় ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে বিয়ের আশ্বাসে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও হয়। গত এপ্রিল মাসে ভুক্তভোগী বিয়ের কথা বললে চেয়ারম্যান শফিক অস্বীকৃতি জানান এবং ভুক্তভোগীর ব্যক্তিগত ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন। পরে ভুক্তভোগী আশুলিয়া থানায় মামলা করেন ।
আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোমেনুল ইসলাম বলেন, বুধবার ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুানাল আদালত ঢাকা-৬ এ আসামি শফিকুল ইসলাম হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
//এস//
